Monday, October 26, 2015

Malabar Leaf- An Unique Herb : তেজপাতা এমন এক হার্ব যার অনেক গুণ-

তেজপাতা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
খিচুড়ি থেকে পরমান্ন, মুগ ডাল থেকে মাংস আমাদের রান্নার সব পদেই ব্যবহার করা হয় যে তেজপাতা সে তেজপাতার ঔষধি গুণ প্রায় তুলনা রহিত। তেজপাতা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে যেমন কাজ করে তেমনি এর রয়েছে ফোলা কমানোরও গুণ। তেজপাতা রক্ত পরিষ্কার করে এবং গলার খর খরে ভাব দূর করতেও একে ব্যবহার করা যায়। নর্দমাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক দেখেছেন, তেজপাতার মধ্যে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর গুণও রয়েছে।
আলঝাইমার্স রোগে মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। এ রোগের জন্য যে এনজাইমটি দায়ী তা প্রতিরোধ করার উপাদান রয়েছে তেজপাতায়। আলঝাইমার্স রোগের উদ্দীপক অ্যাসিটাইলকোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটারটি তেজপাতায় থাকা উপাদান ভেঙ্গে দেয়।
অনুঘটক হিসেবে কাজ করার সময় এমন বিষাক্ত কিছু সৃষ্টি করে যা শরীরের জেনেটিক কোড অর্থাৎ ডিএনএ-কে আহত করে। কিছুদিন আগে সায়েন্স পত্রিকায় খবরটি প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষক দলের প্রধান আয়ন এ ব্লেয়ার বলেছেন, তবে ভিটামিন-সি পিল মানেই ক্যান্সার রোগের কারণ নয়। গবেষণায় ভিটামিন-সি পিল সম্পর্কে সতর্ক করে দিচ্ছে, এটা যেমন শরীর ভাল রাখে, তেমনি তা খারাপও কিছু করতে পারে। শরীর সম্পর্কে যারা সজাগ এবং ভাল রাখার চেষ্টা করেন তাদের এ পিল অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল।
ওরিগ্যান স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যপক ব্লেয়ারের মতে, শরীরে ভিটামিন সি-র চাহিদা মেটাতে সুষম আহারই সবচেয়ে ভাল উপায়। এক্ষেত্রে আদর্শ আহার হিসেবে বিশেষ করে উল্লেখ করা যায় লেবু জাতীয় ফল, সবুজ শাক-সবজি, শস্যদানা ইত্যাদি।
অবশ্য পরীক্ষাটা যেহেতু গবেষণাগারে টেস্ট টিউবে করা হয়েছে, তাই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর আগে মানবদেহে তা বিশেষভাবে পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে বলে ব্লেয়ার মন্তব্য করেছেন।
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/04/23/174322.php#sthash.WG3Pb4y8.dpufতেজপাতা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
খিচুড়ি থেকে পরমান্ন, মুগ ডাল থেকে মাংস আমাদের রান্নার সব পদেই ব্যবহার করা হয় যে তেজপাতা সে তেজপাতার ঔষধি গুণ প্রায় তুলনা রহিত। তেজপাতা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে যেমন কাজ করে তেমনি এর রয়েছে ফোলা কমানোরও গুণ। তেজপাতা রক্ত পরিষ্কার করে এবং গলার খর খরে ভাব দূর করতেও একে ব্যবহার করা যায়। নর্দমাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক দেখেছেন, তেজপাতার মধ্যে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর গুণও রয়েছে।
আলঝাইমার্স রোগে মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। এ রোগের জন্য যে এনজাইমটি দায়ী তা প্রতিরোধ করার উপাদান রয়েছে তেজপাতায়। আলঝাইমার্স রোগের উদ্দীপক অ্যাসিটাইলকোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটারটি তেজপাতায় থাকা উপাদান ভেঙ্গে দেয়।
অনুঘটক হিসেবে কাজ করার সময় এমন বিষাক্ত কিছু সৃষ্টি করে যা শরীরের জেনেটিক কোড অর্থাৎ ডিএনএ-কে আহত করে। কিছুদিন আগে সায়েন্স পত্রিকায় খবরটি প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষক দলের প্রধান আয়ন এ ব্লেয়ার বলেছেন, তবে ভিটামিন-সি পিল মানেই ক্যান্সার রোগের কারণ নয়। গবেষণায় ভিটামিন-সি পিল সম্পর্কে সতর্ক করে দিচ্ছে, এটা যেমন শরীর ভাল রাখে, তেমনি তা খারাপও কিছু করতে পারে। শরীর সম্পর্কে যারা সজাগ এবং ভাল রাখার চেষ্টা করেন তাদের এ পিল অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল।
ওরিগ্যান স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যপক ব্লেয়ারের মতে, শরীরে ভিটামিন সি-র চাহিদা মেটাতে সুষম আহারই সবচেয়ে ভাল উপায়। এক্ষেত্রে আদর্শ আহার হিসেবে বিশেষ করে উল্লেখ করা যায় লেবু জাতীয় ফল, সবুজ শাক-সবজি, শস্যদানা ইত্যাদি।
অবশ্য পরীক্ষাটা যেহেতু গবেষণাগারে টেস্ট টিউবে করা হয়েছে, তাই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর আগে মানবদেহে তা বিশেষভাবে পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে বলে ব্লেয়ার মন্তব্য করেছেন।তেজপাতা এমন এক হার্ব যার অনেক গুণ-

সুগন্ধি মসলা তেজপাতা শুধু রান্নার স্বাদ কিম্বা ঘ্রাণ বাড়ায় না, আছে অনেক পুষ্টিগুণ। খিচুড়ি থেকে পরমান্ন, মুগ ডাল থেকে মাংস আমাদের রান্নার সব পদেই ব্যবহার করা হয় তেজপাতা। তেজপাতায় ভিটামিন, মিনারেল, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, জিংক, আয়রন ও সোডিয়ামের উত্তম উৎস। তেজপাতা রক্তের ক্ষতিকারক কোলেস্টরেল এলডিএল কমায়। স্মৃতিশক্তি নষ্ট করার জন্য দায়ি এনজাইমটি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও আছে নানা গুণ। আসুন জেনে নেয়া যাক তেজপাতার চমৎকার সব গুণ।

- খাবারে নিয়মিত তেজপাতা ব্যবহার করলে হৃদযন্ত্রের পেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

- তেজপাতা হজমে সহয়তা করে। তেজপাতা গাছের ছাল কিংবা পাতা বেটে রস করে খেলে পেটের ব্যথা ভালো হয়।

- চোখ ওঠা ও ফোড়া হলে তেজপাতা সিদ্ধ পানি ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। এছাড়া ফোড়ার ওপর তেজপাতা বেটে প্রলেপের মতো করে দিলে ব্যথা কমবে।

- ডায়রিয়া, হাম ও দীর্ঘস্থায়ী জ্বর হলে তেজপাতা সেদ্ধ পানি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

- পানিতে তেজপাতা দিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমবে।

- দুইটা তেজপাতা এক লিটার পানিতে সিদ্ধ করে আধা লিটার করে নিন। এরপর ওই পানি দিয়ে গড়গড়া করলে ঠাণ্ডায় গলাভাঙ্গা দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।

- প্রতিদিন রং চায়ের সঙ্গে তেজপাতা খেলে ত্বকের সতেজতা ঠিক থাকবে।

- তেজপাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তাই তেজপাতার গুঁড়া, শসা, মধু, দই ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে নিন।



কিছু গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য হতে জানা যায়- এই তেজপাতার ঔষধি গুণ প্রায় তুলনারহিত । তেজপতা অ্যানিট অক্সিডেন্ট হিসাবে যেমন কাজ করে তেমনি এর রয়েছে ফোলা কমানোর ও গুণ । তেজপাতা রক্ত পরিষ্কার করে এবং গলার খর খরে ভাব দূর করতেও এক ব্যবহার করা যায়। ইদানিংকালে নর্দামব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গবেষণা করে দেখেছেন, তেজপাতার মধ্যে স্মতিশক্তি বাড়ানোর গুণ ও রয়েছে। আলজাইমার্স রোগে মানষের স্মতিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। এ রোগের জন্য যে এনজাইমটি দায়ী তা প্রতিরোধ করার উপাদান রয়েছে তেজপাতায়। আলজাইমার্স রোগের উদ্দীপক অ্যাসিটাইকোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটারটি তেজপাতার থাকা উপাদান ভেঙ্গে দেয়। অনুঘটক হিসাবে কাজ করার সময় বিষাক্ত কিছু সুষ্টি করে যা শরীরের জেনাটিক কোড অর্থাৎ ডি এন  এ -কে আহত করে। 

তবে, বিভিন্ন গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায় গর্ভবতী  মায়েদের জন্যে তেজপাতা বেশি খাওয়া স্বাস্থকর নয়।

তেজপাতা সুগন্ধি মসলা।কাচা পাতার রং সবুজ আর শুকনো পাতার রং বাদামী।এটি ----
সুগন্ধি মসলা তেজপাতা শুধু রান্নার স্বাদ কিম্বা ঘ্রাণ বাড়ায় না, আছে অনেক পুষ্টিগুণ। খিচুড়ি থেকে পরমান্ন, মুগ ডাল থেকে মাংস আমাদের রান্নার সব পদেই ব্যবহার করা হয় তেজপাতা। তেজপাতায় ভিটামিন, মিনারেল, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, জিংক, আয়রন সোডিয়ামের উত্তম উৎস। তেজপাতা রক্তের ক্ষতিকারক কোলেস্টরেল এলডিএল কমায়। স্মৃতিশক্তি নষ্ট করার জন্য দায়ি এনজাইমটি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও আছে নানা গুণ। আসুন জেনে নেয়া যাক তেজপাতার চমৎকার সব গুণ।


- খাবারে নিয়মিত তেজপাতা ব্যবহার করলে হৃদযন্ত্রের পেশির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

- তেজপাতা হজমে সহয়তা করে। তেজপাতা গাছের ছাল কিংবা পাতা বেটে রস করে খেলে পেটের ব্যথা ভালো হয়।

- চোখ ওঠা ফোড়া হলে তেজপাতা সিদ্ধ পানি ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। এছাড়া ফোড়ার ওপর তেজপাতা বেটে প্রলেপের মতো করে দিলে ব্যথা কমবে।

- ডায়রিয়া, হাম দীর্ঘস্থায়ী জ্বর হলে তেজপাতা সেদ্ধ পানি খেলে উপকার পাওয়া যায়।

- পানিতে তেজপাতা দিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা কমবে।

- দুইটা তেজপাতা এক লিটার পানিতে সিদ্ধ করে আধা লিটার করে নিন। এরপর ওই পানি দিয়ে গড়গড়া করলে ঠাণ্ডায় গলাভাঙ্গা দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে।

- প্রতিদিন রং চায়ের সঙ্গে তেজপাতা খেলে ত্বকের সতেজতা ঠিক থাকবে।

- তেজপাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তাই তেজপাতার গুঁড়া, শসা, মধু, দই লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে নিন।


·        পানিতে তেজপাতা দিয়ে সিদ্ব করে সেই পানিতে গোসল করলে ত্বকের অ্যালার্জি সমস্যা দুর কমবে।
·        গ্রাম তেজপাতা কাপ পানিতে সিদ্ব করে কাপ করে নিন।এরপর ওই পানি দিয়ে গড়্গড়া করুন। গলাভাংগা ঠিক হয়ে যাবে।
·        প্রতিদিন রং চায়ের সাথে তেজপাতা খেলে ত্বকের সজীবতা ঠিক থাকে।
·        চোখ ওঠা ফোড়া হলে তেজপাতা সিদ্ব পানি ব্যাবহার করলে উপকার পাবেন।তাছাড়া ফোড়ার উপর তেজপাতা বেটে প্রলেপের মত করে দিলে ব্যাথা কমবে।
·        তেজপাতা ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়।তাই তেজপাতার গুড়া,মধু,শশা,দই লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগান।১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
·        যাদের সময় কম তারা তেজপাতার গুড়া গোলাপজলের সাথে মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন।
·        সাবানের পরিবর্তে তেজপাতা বাটা শরীরে ম্যাসেজ করুন।এতে ময়্লা কেটে যাবে।
·        তেজপাতা চুর্ণ দিয়ে দাত মজলে মাড়ির ক্ষত দ্রুত চলে যাবে।
কিছু গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য হতে জানা যায়- এই তেজপাতার ঔষধি গুণ প্রায় তুলনারহিত তেজপতা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসাবে যেমন কাজ করে তেমনি এর রয়েছে ফোলা কমানোর গুণ তেজপাতা রক্ত পরিষ্কার করে এবং গলার খর খরে ভাব দূর করতেও এক ব্যবহার করা যায়। ইদানিংকালে নর্দামব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গবেষণা করে দেখেছেন, তেজপাতার মধ্যে স্মতিশক্তি বাড়ানোর গুণ রয়েছে। আলজাইমার্স রোগে মানষের স্মতিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। রোগের জন্য যে এনজাইমটি দায়ী তা প্রতিরোধ করার উপাদান রয়েছে তেজপাতায়। আলজাইমার্স রোগের উদ্দীপক অ্যাসিটাইকোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটারটি তেজপাতার থাকা উপাদান ভেঙ্গে দেয়। অনুঘটক হিসাবে কাজ করার সময় বিষাক্ত কিছু সুষ্টি করে যা শরীরের জেনাটিক কোড অর্থাৎ ডি এন  -কে আহত করে। 

তবে, বিভিন্ন গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায় গর্ভবতী  মায়েদের জন্যে তেজপাতা বেশি খাওয়া স্বাস্থকর নয়।

এক নজরে তেজপাতা-
উদ্ভিদের নাম : তেজপাতা Tezpata
স্থানীয় নাম : তেজপাতা
ভেষজ নাম : Cinamomum tamala Fr, Nees.
ফ্যামিলিঃ- Laurineae
ব্যবহার্য অংশ : পাতা, কান্ড, ফল
রোপনের সময় : বর্ষাকাল
উত্তোলনের সময় : মার্চ-এপ্রিল মাসে ফুল ফল হয়।
আবাদী/অনাবাদী/বনজ : হিমালয়ের থেকে ১৩ হাজার ফুটের মধ্যে, বিশেষতঃ আসাম প্রদেশে এটি বেশী জন্মে।
চাষের ধরণ : বিভিন্ন অঞ্চলে এটি বাগানে রোপন করা
উদ্ভিদের ধরণ: বৃক্ষ পর্যায়ভূক্ত



Search more related contents -
Custom Search

0 comments:

Post a Comment